ঢাকা, বাংলাদেশ | সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

শিরোনামঃ

   জবি শিক্ষার্থী তিথির ৫ বছরের কারাদণ্ড    ইনস্টাগ্রাম প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হচ্ছে রিভিল নামের ফিচার    মাঝ আকাশে বিমান থেকে সমুদ্রে ঝাঁপ দেওয়ার হুমকি যাত্রী!    শরীরে শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপন করা সেই ব্যক্তি মারা গেছেন    দৈনিক উপার্জন ওরির ৫০ লাখ রুপি    ছেলেকে প্রকাশ্যে আনলেন নুসরাত, জন্মের তিন বছর পর    ভাবীর পরকীয়া প্রেম জেনে যাওয়ায় দেবরকে হত্যা    ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট ইবুতে ফের অগ্ন্যুৎপাত, ৫ কিলোমিটার উঁচুতে ছাই    গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল প্রাইভেটকার আরোহীর    নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ চলছে; কেন্দ্রে ক্ষমতায় যাচ্ছে কারা, নির্ধারণ হবে আজ    মেক্সিকোতে বন্দুক হামলায় নিহত ৮ জন    রাহুল গান্ধীর বয়সের সমান আসন পাবে না কংগ্রেস –দাবি নরেন্দ্র মোদির    বলোগনা ৬০ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ফিরল    চুয়াডাঙ্গায় চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে পা‌খিভ্যান ছিনতাই    জিপিএ-৫ পেলেন ৪০ দিন আগে মারা যাওয়া তানাজ

সুনামগঞ্জের হাওড়ে ধানকাটা উৎসবে যোগ দিয়ে কাস্তে হাতে ধান কাটলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম।

বুধবার (১৯ এপ্রিল) সকালে শান্তিগঞ্জ উপজেলার দেখার হাওড়ে বোরো ধান কর্তন উৎসবে যোগ দেন তারা।

এ সময় কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, দেশ কৃষিক্ষেত্রে এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। খাদ্যের ঘাটতি নেই।

২০০৪ সালে বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। কিন্তু গত ১৪ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

ফসলহানি রক্ষায় সরকার বাঁধ নির্মাণে পর্যাপ্ত বরাদ্দ দিচ্ছে। আগামজাত ফসল আবিষ্কারে কৃষি গবেষণা চলছে।

আশা করি, আগামী ১-২ বছরের মধ্যে এসব ফসল হাওড়ে ফলানো হবে। এতে পানি আসার আগেই ধান কর্তন শেষ হবে।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষকরা অনেক পরিশ্রম করে হাওড়ে ধানের চাষাবাদ করে।

কিন্তু আগাম বন্যার কারণে কৃষকদের ধান ঘরে তোলার আগেই তলিয়ে যায়।

এ বছর হাওড়ে এসে খুব ভালো লাগছে বোরো ধানের ফলন দেখে। এরই মধ্যে হাওড়ের ৩০ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে।

এবার বন্যার আগেই হাওড়ের ধান ঘরে উঠে যাবে। এরই মধ্যে ১ হাজার ধান কাটার মেশিন হাওড়ের ধান কাটছে।

এ বছর ধানের যে দাম নির্ধারণ হয়েছে তা থেকে কৃষকরা অনেক লাভবান হবেন।

ধানকাটা উৎসবে যোগ দিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন,

প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করে হাওড়ে ধান ঘরে তোলা সম্ভব নয়। প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। তবে এখানে আর মাটির বাঁধ নির্মাণ হবে না।

বৈজ্ঞানিকভাবে গবেষণা করে ফসলের সময়টা ১২০ দিনের জায়গায় ১০০ দিন পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এতে আমরা সফল হব।

এমনকি আগাম বন্যা আসার আগেই হাওড়ের ধান ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকরা।

তিনি বলেন, জলাভূমি হাওড়ে আর কোনো সড়ক নির্মাণ হবে না। তবে উড়ালসড়ক হবে, যেটির কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।


প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও
কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।